সোমবার, ২৮ নভেম্বর, ২০১৬

-কি করছো?
– ছবি আকঁছি।
– ওটা তো একটা বিন্দু।
– তুমি ছুঁয়ে দিলেই বৃত্ত হবে। কেন্দ্র হবে তুমি। আর আমি
হবো বৃত্তাবর্ত।
– কিন্তু আমি যে বৃত্তে আবদ্ধ হতে চাই না। আমি চাই
অসীমের অধিকার।
– একটু অপেক্ষা করো। . . . এবার দেখো। ওটা কি? ওটা
তো মেঘ।
– তুমি ছুঁয়ে দিলেই আকাশ হবে। তুমি হবে নি:সীম দিগন্ত।
আর আমি হবো দিগন্তরেখা। – কিন্তু সে তো অন্ধকার
হলেই মিলিয়ে যাবে। আমি চিরন্তন হতে চাই।
– আচ্ছা, এবার দেখো।
– একি! এ তো জল।
– তুমি ছুঁয়ে দিলেই সাগর হবে। তিনভাগ জলের তুমি হবে
জলকন্যা। আর আমি হবো জলাধার। – আমার যে খন্ডিতে
বিশ্বাস নেই। আমার দাবী সমগ্রের।
– একটু অপেক্ষা করো। এবার চোখ খোল। – ওটা কি
আঁকলে? ওটা তো একটা হৃদয়। – হ্যাঁ, এটা হৃদয়। যেখানে
তুমি আছো অসীম মমতায়, চিরন্তন ভালোবাসায়। এবার
বলো আর কি চাই তোমার?
– সারাজীবন শুধু ওখানেই থাকতে চাই।

রবিবার, ৬ নভেম্বর, ২০১৬

আসেন একটা ধর্ষণের কাহিনী শোনাই।:কিছু কাল আগে একজন মহিলাকে রাস্তার মধ্যে কিছুলোক ধর্ষণ করছিলো তো হঠাৎ করে রাস্তা দিয়েহেঁটে যাচ্ছিলেন একজন ভদ্রলোক।:তিনি মানবতার খাতিরে ওই মহিলাকে বাঁচালেন। তারপর মহিলাটাকে ওই ভদ্রলোক নিজের বাড়িতেনিয়ে গেলেন":এখন রক্ষক হলেন ভক্ষক!:তিনিও ওই ধর্ষকদের মত মহিলাটাকে দেখে তার চেতনা জেগে উঠে।এজন্য তিনি রাস্তার মধ্যে এসব না করে তাকে বাসায় আটকে রেখে আজ পর্যন্ত প্রত্যেক দিনধর্ষণ করে চলেছেন।:ধর্ষক গুলা ছিলেন ১৯৭১ সালের পাক সেনারা আর ভদ্রলোকটি হচ্ছেন ভারত আর ধর্ষিত মহিলাটি হচ্ছেবাংলাদেশ!:কিছু বোঝা গেলো ভাই?

রবিবার, ৩০ অক্টোবর, ২০১৬

জাতি তুমি ব্যাশা তৈরির কারিগর জাতি তুমিই তৈরি করো একটা ব্যাশা আবার তুমিই লাথি দাও সেই ব্যাশাকে জাতি তুমিই আস্ত একটা ব্যাশা।
:
-- ভাই যাবেন দু শত দিলেই চলবে।
-- মানে কি কোথায় যাবো?
-- বুঝেন না বাচ্চা নাকি?
-- না বুঝিনা
-- আরে ভাই আমার লগে শুয়বেন দুই শত টাকা আর
সময় আপনার যতক্ষণ লাগে!
-- আমি এরকম মানুষ নই...
:
এহ্ যান যান আপনাগো মতো অনেক ভদ্দর লোকেরে দেখছি।শুয়ে বুঝছি কেমন ভদ্দর লোক.!!
:
কথাটি বলতে বলতে চলে গেলো সেই মেয়েটি আপনারা যারা ঢাকায় থাকেন তারা রাতে বের হলেই ব্যাপার গুলা ফেস করবেন।
.
তাকে দেখে বোঝা যাচ্ছিলো ক্ষুদার্থ চেহারা আর এক অসহায়ত্বের গল্প লুকানো তার চেহারায়।
:
শহরটাকে তার খুব ভালো করে চেনা কথায় আছে রাতের বেশ্যা জানে এই শহরটা কেমন..
:
সিনেমা হলের সামনে রেল লাইন ওভার ব্রিজের উপরে এরকম অসংখ্য সমাজ আক্ষায়িত নামের বেশ্যাদের দেখতে পাবেন!
.
জানেন তার এই টাকা কোন ফূর্তি করার জন্য না তার এই টাকা কোন বেহিসাবি উরানোর জন্য না।
তার এই টাকা তার অসহায় পরিবার চালানোর তার এই টাকা তার ছোট ভাইয়ের পরিক্ষার ফি যোগানোর।
তার এই টাকা তার বৃদ্ধ বাবা মার ঔষধ কেনার জন্য।
.
সাদা কালো পোশাক আর সাদা কালো চশমার আরালের মানুষকে একটা পতিতা প্রতিদিন আবিষ্কার করে তার পশুত্ব তার অমানবিক অত্যাচার।
.
কেউ বেশ্যা হয়ে জন্ম নেয়না বেশ্যা এই মাতাল সমাজ আর কিছু ভদ্দর লোকেরা তৈরি করে তাদের!
:
নিজেদের চাহিদার পূরণের পরেই তুই তো ব্যাশা তুই তো পতিতা তুই তো ঢাকাইয়া বলে টিস্যুর মতো মূচরে ফেলে দেয়।
:
আমরা চুচিলরা নীতি বেছে খাই আর কেউ শরীর বেছে পার্থক্যটা শুধু এখানেই!

শুক্রবার, ২৮ অক্টোবর, ২০১৬

গুগলে কখনো ‘মা ছেলে’ ‘বাবা মেয়ে’ কিংবা ‘ভাই
বোন’ লিখে সার্চ দিয়ে দেখেছেন?
না দেখলে এখনই দেখুন। হাজার হাজার চটি কাহিনী
পেয়ে যাবেন। ভাবতেই অবাক লাগে!
ওয়াজ মাহফিলে বলা হয়, ৯৯% মুসলমানের দেশে একজন
নাস্তিককেও বাঁচতে দেয়া হবে না। নাস্তিকরা ইসলাম
বিরোধী কাজ করে, তারা আল্লাহ্ মানে না।
নাস্তিকরা কি ধরণের ইসলাম বিরোধী কাজ করে?
ব্যক্তি জীবনে তারা কোন ধর্মীয় নিয়মকানুন মেনে চলে
না, অনেকে আবার পারিবারিক কারণে বাধ্য হয়ে মেনে
চলে। অনেক নাস্তিক ব্লগে, ফেসবুকে তাদের মত প্রকাশ
করে, যুক্তিতর্ক করে। এগুলো এতটাই ভয়াবহ ইসলাম
বিরোধী কাজ যে, এসকল কাজের জন্য তাদেরকে হত্যা
করাই যায়।
কিন্তু এই যে হাজার হাজার চটি পেইজ, ওয়েবসাইট,
ইউটিউব চ্যানেল, সিডি ভিডিও, রাস্তার ধারে বিক্রি
হওয়া চটি বইগুলোতে যে ধরণের নোংরামি করা হয়
সেসব কি ইসলাম বিরোধী কাজ? মোটেই না। কারণ, এসব
চটি পেইজ, ওয়েবসাইটের লাখ লাখ ভিউয়ার।
রাস্তাঘাটে বিক্রি হওয়া চটি বইগুলো নিষিদ্ধ করার
দাবী উঠে না। এসব বইয়ের পাঠকেরা ধর্ম মেনে চলে,
চটি পেইজ গুলোর লাইকাররাও অধিকাংশই আস্তিক।
গ্রুপসেক্স, বাবা, ভাই, মা, বোন ও এনিমেল সেক্স
ভিডিও গুলোর দর্শকেরাও অধিকাংশই ধর্ম মেনে চলা
আস্তিক। এসব পড়ে কারো কোন অনুভূতিতে আঘাত লাগে
না, চটি লেখার জন্য কাউকে এখনো হত্যা করা কিংবা
হত্যার হুমকি দেয়া হয় নি। কাজেই বলাই যায় যে, চটি
লেখা একটি ইসলাম সম্মত কাজ।
নাইলা নাঈম, সানি লিওনের নাম শুনে ছি ছি করলেও
হাত মারার জন্য কিন্তু নাইলা নাঈম কিংবা সানি
লিওনই তাদের ভরসা।
মাদ্রাসা গুলোতে ছেলে শিশু, মেয়ে শিশু উভয়ের উপরই
যৌন নির্যাতন চলে। এসব নিয়ে পত্রিকায় খবর হয় বটে
কিন্তু এসব নিয়ে কোন আন্দোলন হয় না, দোষীদের
শাস্তির দাবীতে মিছিল হয় না। মিছিল হয় নাস্তিকদের
ফাঁসির দাবীতে। এক সময় নাস্তিক তসলিমার ফাঁসির
দাবীতে মিছিল হয়েছিল। মিছিল,মিটিং,ফতোয়া সব
তসলিমার ভুলের কারণে হয়েছে, এসব তার ব্যক্তিগত
কিছু ধরে নিয়ে, নিজেরা গা বাঁচিয়ে দূর থেকে
তামাশা দেখেছি। প্রতিবাদ না করে তামাশা দেখার
ফলাফল তো আজ হাড়েহাড়ে টের পাচ্ছি।
জামায়েত নেতা মওলানা দেলোয়ার হোসেন সাঈদী
ওয়াজের জন্য খ্যাত। তার ওয়াজে নারীদের চরিত্র ঠিক
রাখার জন্য, বোরখা হিজাব পরানোর কথাও বলা হতো।
ইউটিউবে প্রকাশিত হয়েছে, সেই হুজুরের ফোনে সেক্স
আলাপের কাহিনী।
 শফিউর রহমান ফারাবী, মুক্তমনাদের তথ্য কালেক্ট করা
এবং হুমকি দেয়া যার মূল কাজ। ফারাবীর বেশ কয়েকটি
ফেইক আইডি থেকে আমাকে রিকুয়েস্ট পাঠানো
হয়েছিল, সাথে প্রেম প্রস্তাবের ম্যাসেজ। সেসব আইডি
আমি সাথে সাথেই ব্লক করি। পরে জানতে পারি,
মুক্তমনাদের তথ্য কালেক্ট করা, হত্যার হুমকি দেয়া,
হত্যার পরিকল্পনা করা ছাড়াও মেয়েদেরকে প্রেম
প্রস্তাব দিয়ে, ইনবক্সে সেক্স চ্যাট করা তার আরেকটি
গুরুত্বপূর্ণ কাজ।
পুরুষরা নিজেদের প্রয়োজনে নারী’কে উলঙ্গ করে
আবার ব্যক্তিগত সম্পত্তি বানানোর জন্য নারীকে
বোরকা পরিয়ে গৃহবন্দি করে।
তারা যুবতী মেয়েদের উলঙ্গ নাচ দেখে এসে গভীর
রাতে বউ পিটায়। বলে, ‘দুপুর বেলা মাথায় ঘোমটা ছাড়া
উঠানে গেছিলি ক্যান? বাইরের বেডারা দেখছে না
বিলের আইল থিকা?’ ঘরের বউটি যদি তখন বলতে
পারতো, ‘তর সংসারের খ্যাতা পুড়ি। গায়ে হাত দিতে
আইবি না সাবধান, চোদাচুদি করতে আইলে পারস না,
দশমিনিট পরেই তর বালের দন্ড দড়ি হইয়া যায়, সেই
ন্যাতাইয়া যাওয়া দড়ির অহংকার দেখাইতে আইবি না
আমার কাছে।’
ভাইয়েরা মেয়েদের উলঙ্গ নাচ দেখে আসে এবং ওইসব
মেয়েদের বুক ঠোঁট নিতম্বের কল্পনা করে হাত মারতে
মারতে বোনকে বলে, ‘সকাল বেলা স্কুলে যাওনের সময়
তোর বোরকার মুখের ঢাকনি খোলা আছিল ক্যান?
মা’কে বলে, ‘তোমার মাইয়ার লজ্জা শরম নাই, বোরকার
মুখের ঢাকনি তুইল্যা অন্য মাইয়াগো লগে হাসাহাসি
করতে করতে রাস্তা দিয়া স্কুলে যাইতেছিল, অরে শাসন
কর, তোমার মাইয়া কিন্তু নষ্ট হইয়া যাইতেছে’। এসব
ভাইদের মেয়েরা যদি বলতে পারতো, ‘আমার লজ্জা-
শরম- চরিত্র নিওয়া ভাইবো না, তুমি যেভাবে সানি
লিওন দেইখ্যা হাত মারা ধরছ, দুইদিন পর তো বিচি
খুইল্যা আইয়া পরব, সেটা নিয়া ভাবো।’
নিজেরা দুনিয়ার সব নষ্টামি করে এসে হিজাব বোরখা
না পরা মেয়েটিকে ‘নষ্ট’ উপাধি দিয়ে তার চরিত্র
নিয়ে গবেষণা, সমালোচনা করে।
ধর্ষণের ভিডিও দেখে হাত মারা বাঙালি আমরা।
ধর্মানুভূতি ছাড়া বাকিসব অনুভূতি আমাদের মধ্যে
বিলুপ্ত প্রায়। সারা বছর মুখের ভাষায়, চোখের ভাষায়
অন্যের বোনকে ধর্ষণ করে, রোজার মাসে ১২ ঘণ্টা না
খেয়ে বিশাল ত্যাগ ও সংযম করি।

শুক্রবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

আপনি কোন বৃদ্ধাশ্রমে গিয়ে দেখবেন সেখানে কোনো চটপটি বিক্রেতা, কোনো রিক্সাচালক, কোনো হকারের বাবা মায়েরা নেই।
:
কোটি টাকার গাড়ীতে চড়া সন্তানদের বাবা মায়েদের শেষ আশ্রয় হয় বৃদ্ধাশ্রম। এমন অসংখ্য দিন মজুর আছেন যারা দশ বছরের স্ত্রী ত্যাগ দিয়েছেন কেবল বাবা মায়ের সুখের কথা ভেবে।
:
আর এমন অসংখ্য প্রতিষ্টিত সন্তানরা আছেন যারা স্ত্রীর জন্য বাবা মায়েদের বৃদ্ধাশ্রমে দিয়েছেন..!!
:
হ্যাঁ...
আমি দেখেছি মায়ের জন্য ঈদের শাড়ী কিনতে না পারা দরিদ্র সন্তানের চোখের জল।আমি এটাও দেখেছি বাবা মাকে বৃদ্ধাশ্রমে পাঠিয়ে এসি ছেড়ে বড় বড় শ্বাস নিয়ে ঘুমাতে..!!
:
আমার দেখা একটি ছেলে আছে ছেলেটি রিক্সাচালক, বাবা নেই সাত বছর পাঁচ বোনের সংসার।মা আছেন এখনো জীবিত রিক্সা চালিয়ে পুরো সংসার টেনে নিচ্ছে!!
:
যেনো ক্লান্তি নেই মুখে হাঁসি লেগে থাকে সারাদিন নেই হতাশার ছাপ মুঁচকি হাঁসির আড়ালে লুকিয়ে থাকে তার প্রতিদিনকার কষ্টের গল্প..!!
:
আমি ঐসব শিক্ষার পশ্চাৎ এ যাষ্ট কইস্সা লাথি দেই  আবার রিপিড করলাম আমি ঐসব শিক্ষার পশ্চাৎ এ কইস্সা লাথি দেই যে শিক্ষা বাবা মায়ের অবস্থান করে দেয় বৃদ্ধাশ্রমে। আর ঐ সন্তানের মুখে খারায়া প্রসাব করি যার প্রায়োরিটি বাবা মা অপেক্ষা স্ত্রীর প্রতি..!!
:
তবুও বাবা মায়েরা সন্তান জন্ম দেয়।সন্তান নিয়ে স্বপ্ন
দেখে এদের স্বপ্নের থেমে থাকা নেই কখনো থামবেনা..!!
মায়া অদ্ভুত একটা জিনিস খুব খারাপ জিনিসটা একবার মায়ার ফাদে পড়লে বের হওয়া সত্যি কঠিন..!!
:
মেয়েটা খুব একটা সুন্দর না কিন্তু কিছুদিন কথা বলতে বলতে অদৃশ্য এক মায়া জন্মাবে তার উপর।তাকে ভালোবাসেন না, কিন্তু তাকে ছাড়তেও পারবেন না।অদ্ভুত এক পিছুটান কাজ করবে।
:
ছেলেটার সাথে পরিচয় খুব বেশী দিনের না, কিন্তু এই অল্প কিছুদিনে একসাথে অনেকটা সময় কাটাতে কাটাতে অজানা এক মায়া জন্মাবে তার উপর।তার অভাব আপনাকে ক্ষনে ক্ষনে কাঁদাবে..!!
:
প্রত্যেকটা মায়ার মধ্যে ভালোবাসা থাকে,কিন্তু প্রত্যেকটা ভালোবাসার মধ্যে মায়া থাকে না...!!

বৃহস্পতিবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

-- একটি জন্ম না নেয়া শিশুর মৃত্যু

বাপের ১০ মিনিটের সুখ আর মায়ের ১০ মাসের এক
বোজা........
:
যখন মার পেটে ছিলাম আমরা ভ্রুন হয়ে তখন থেকেই
আমরা মাকে ভালোবাসতে শুরু করেছি।তিরিশ দিনের
মাথায় আমাদের শরীর আদল পায়, হৃৎপিণ্ড কাজ শুরু করে,
রক্ত চলাচল শুরু হয়। আমরা ভ্রুন থেকে ছোট
বাচ্চা হয়ে উঠি।
:
আমরা তখন থেকেই মাকে ভালোবাসতে শুরু করি আমরা
বোঝার চেস্টা করি মা সারাদিন কি করছে।মাঝে
মাঝে একটা পুরুষ কন্ঠ শুনতে পাই সেটাই আমাদের বাবা
আমাদের অর্ধেক ভাগ তার...
:
কবে যে মায়ের পেট থেকে মায়ের কোলে যাব মার আদর
নিবো বাবার ভালোবাসা নিবো সেই আশায় ১০ মাস
কাটাতে হয়...!!
:
আমরা সেই পেটের ভিতর থাকতে যেমন ভালোবাসা
চাইতাম আদর চাই এখনো ঠিক সেটাই চাই।তখন আমাদের
আনন্দ,দুঃখ কষ্ট বোঝার অনুভূতি ছিলো এখনো আছে...
:
যেদিন থেকে জানতে পারলো মেয়েটার পেটে বাচ্চা
এসেছে যেদিনি মেয়েটা তার বয়ফ্রেন্ডের সাথে কথা
বলে একমত হয়েছে বিয়ের আগে এ বাচ্চা পৃথিবীতে আনা
সম্ভব না...
:
আজ ওরা বাচ্চাটিকে চিরতরে দাফন করবে যে পৃথিবীতে
আসার আগেই শেষ হয়ে যাবে কতো স্বপ্ন ছিলো তার
বাবা মাকে নিয়ে কি অদ্ভুত না?
:
মামুনি আজ এতো সকাল সকাল কোথায় যাচ্ছো?
আমি খুব তারাতারি তোমার কোলে যেতে চাই আমার
এখানে অসহ্য লাগে মামুনি।কিন্তুু মা তো শুনতে পায় না
এসব তাই বাচ্চাটি একা একাই বলতে থাকে।
মেয়েটি আর ছেলেটি এবার হাসপাতালে পৌছল
মেয়েটিকে বেডে শোয়ানো হলো...
.
মামুনি তুমি শুয়ে পড়লে কেনো?
এতো সকালে তুমি কোথায় শুলে?
.
যন্ত্রপাতি ঠোকাঠুকির আওয়াজ পাচ্ছি।কেন জানি ভয়
লাগছে আমার...
উফ মা আমার ব্যাথা লাগছে কেনো?
আমাকে কি শাস্তি দিচ্ছো?
আমি তো দুষ্টুমি করি নি মামুি
আমার মাথায় অনেক চাপ লাগছে আমি মরে যাবো
মামুনি আমাকে বাঁচাও.... মা আ....
:
এভাবে প্রতিদিন শেষ হয়ে যায় জন্ম না নেয়া অনেক
শিশু কতো স্বপ্ন থাকে শিশুটির...সত্যি অদ্ভুত